Happy Baisakhi to all on Board

[viru]

Happy Baisakhi to all Punjabi's (Sikh Religion New Year).



More info:
Visakhi - Wikipedia, the free encyclopedia

[One_Hermit]

[Yash_MobileCare]

[starmobi]

REGARDS
STARMOBI@
SERVICE TEAM

[:::..abubablu.:::]

[One_Hermit]

History of Baisakhi :

Baisakhi is a derivative of Vaishakha. After harvesting the winter crop, the farmers of the northern states of Punjab and Haryana celebrate the beginning of another year. The day coincides with the solar equinox on the 13th of April. There is boisterous dancing and loud joyous singing as the traditional folk dances of Punjab, called the Gidda and Bhangra, are performed. It is also the anniversary of the creation of the Khalsa Pantha. People collect in the evening around abonfire to celebrate the harvest. History has recorded the execution of Guru Teg Bahadur, the ninth guru of the Sikhs, by the Mughals, on November 11, 1675. In revolt against this in justice, his son Guru Govind Singh, who was also the tenth guru, was compelled to take up arms.

He selected the auspicious day of Baisakhi to initiate this important task, by forming the order of the Khalsa. On the 13th of April in 1699, at a meeting in atown named Anandpur in Punjab, the guru called upon his people to come forward to sacrifice themselves for the good of the clan. Pin-drop silence methis appeal. He repeated the call, with the same response. The third time, athirty-year-old man named Daya Ram Khatri stood up and volunteered. The guru took Daya Ram to a tent near by and returned alone after some time, his sword dripping blood. He repeated his call for volunteers four more times. The others who offered themselves were Dharm Das, a Jat from Delhi,Mokhan Chand, a washerman from Dwarka, Sahib Chand a barber from Bidar, and Himmat Rai, a water carrier from Jagannatha. Each of them went with him to the tent and every time here turned alone with his bloodied sword.

The guru went to the tent yet again,this time for a long time. Here appeared followed by the five men, clad in saffron-coloured garments. The crowd was astonished for it had Baisakhi assumed them to be dead. They sat on the dais made for the occasion, while the guru prepared water to bless them. In an iron vessel, he stirred the batasha that his wife, Mata Ji to ji had put into water, with a sword called Khanda Sahib, while verses from their scriptures were recited by the congregation.

The water was now considered the sacred nectar of immortality called amrita. It was first given to the five volunteers, then drunk by the guru and later distributed to the crowd. All those present, irrespective of caste or creed, became members of the Khalsa Pantha. This was also a great step in national integration because society at that time was divided on the basis of religion, caste and social status. The concept of forming a group where the origin of the individual became irrelevant was considered a very radical step.

Those who had offered their lives were christened the Panch Pyare. They were directed by the guru to wear five K's: Kesh or long hair, Kangha or comb, Kripan or dagger, Kachha or shorts and a Kara or bracelet. He discontinued the tradition of Gurus and asked all Sikhs to accept the Grantha Sahib as their eternal guide. He urged them to come to him with their hair and beard sunshorn to get baptized by the sword. The suffix Singh derived from the Sanskrit word singha meaning 'lion',was added to the name of all male Sikhs, while the women were to call themselves Kaur, assistants to the Singh. To pay tribute to this event, prayer meetings are organised in gurdwaras across the country.

The main celebration however, takes place in the gurdwara at Anandpur Sahib, where the order was formed. At about4 o'clock in the morning, the Guru Grantha Sahib is ceremonially taken out from its resting chambers. After a symbolic bath with milk and water, it is placed on its throne. Priests called the Panch Pyare then chant the verses that were recited by the original Panch Pyare when the order was created. Called the Panch Bani, these prayers include the Jabji Sahib, Jap Sahib,Sudha Savahiye, Chow Payee Sahib and Anantpur Sahib. While the Panch Bani is being chanted, amrita is prepared in an iron vessel, as was done by Guru Govind Singh.

Devotees sip the amrita five times and vow to work for the Khalsa Panth. At noon, after Baisakhi the ardas, the Karah Prasad is offered to the guru for his blessings. It is then distributed to the congregation.They eat the prasad, before proceeding to participate in the guru ka langar. Believers perform kar seva. Shabads and kirtans are sung all day long to honour Guru Govind Singh and the beloved five, the founders of the Khalsa Panth.

[TarikuL]

নববর্ষের শুভেচ্ছা । শুভ নববর্ষ ১৪১৯
পহেলা বৈশাখের ইতিহাস
পয়লা বৈশাখ বা পহেলা বৈশাখ (বাংলা পঞ্জিকার প্রথম মাস বৈশাখের ১ তারিখ) বাংলা সনের প্রথম দিন, তথা বাংলা নববর্ষ। দিনটি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নববর্ষ হিসেবে বিশেষ উৎসবের সাথে পালিত হয়। ত্রিপুরায় বসবাসরত বাঙালিরাও এই উৎসবে অংশ নেয়। সে হিসেবে এটি বাঙালিদের একটি সর্বজনীন উৎসব। বিশ্বের সকল প্রান্তের সকল বাঙালি এ দিনে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়, ভুলে যাবার চেষ্টা করে অতীত বছরের সকল দুঃখ-গ্লানি। সবার কামনা থাকে যেন নতুন বছরটি সমৃদ্ধ ও সুখময় হয়। বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা একে নতুনভাবে ব্যবসা শুরু করার উপলক্ষ্য হিসেবে বরণ করে নেয়। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে ১৪ই এপ্রিল অথবা ১৫ই এপ্রিল পহেলা বৈশাখ পালিত হয়। আধুনিক বা প্রাচীন যে কোন পঞ্জিকাতেই এই বিষয়ে মিল রয়েছে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪ই এপ্রিল এই উৎসব পালিত হয়। বাংলা একাডেমী কর্তৃক নির্ধারিত আধুনিক পঞ্জিকা অনুসারে এই দিন নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এদিন বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের সকল সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।
বাংলা দিনপঞ্জীর সঙ্গে হিজরী ও খ্রিস্টীয় সনের মৌলিক পার্থক্য হলো হিজরী সন চাঁদের হিসাবে এবং খ্রিস্টীয় সন ঘড়ির হিসাবে চলে। এ কারণে হিজরী সনে নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায় নতুন চাঁদের আগমনে। ইংরেজি দিন শুর হয় মধ্যরাতে। আর বাংলা সনের দিন শুরু হয় ভোরে, সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে। কাজেই সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে শুর হয় বাঙালির পহেলা বৈশাখের উৎসব।
ইতিহাস
হিন্দু সৌর পঞ্জিকা অনুসারে বাংলা বারটি মাস অনেক আগে থেকেই পালিত হত। এই সৌর পঞ্জিকার শুরু হত গ্রেগরীয় পঞ্জিকায় এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় হতে। হিন্দু সৌর বছরের প্রথম দিন আসাম, বঙ্গ, কেরল, মনিপুর, নেপাল, উড়িষ্যা, পাঞ্জাব, তামিল নাড়ু এবং ত্রিপুরার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে অনেক আগে থেকেই পালিত হত।এখন যেমন নববর্ষ নতুন বছরের সূচনার নিমিত্তে পালিত একটি সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে, এক সময় এমনটি ছিল না। তখন নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ আর্তব উৎসব তথা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে পালিত হত। তখন এর মূল তাৎপর্য ছিল কৃষিকাজ। প্রাযুক্তিক প্রয়োগের যুগ শুরু না হওয়ায় কৃষকদের ঋতুর উপরই নির্ভর করতে হত।
ভারতবর্ষে মুঘল সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর সম্রাটরা হিজরী পঞ্জিকা অনুসারে কৃষি পণ্যের খাজনা আদায় করত। কিন্তু হিজরি সন চাঁদের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় তা কৃষি ফলনের সাথে মিলত না। এতে অসময়ে কৃষকদেরকে খজনা পরিশোধ করতে বাধ্য করতেহত। খাজনা আদায়ে সুষ্ঠুতা প্রণয়নের লক্ষ্যে মুঘল সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। তিনি মূলত প্রাচীন বর্ষপঞ্জতে সংস্কার আনার আদেশ দেন। সম্রাটের আদেশ মতে তৎকালীন বাংলার বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ ফতেহউল্লাহ সিরাজি সৌর সন এবং আরবি হিজরী সনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম বিনির্মাণ করেন। ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের ১০ই মার্চ বা ১১ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর করা হয় আকবরের সিংহাসন আরোহণের সময় (৫ই নভেম্বর, ১৫৫৬) থেকে। প্রথমে এই সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিত হয়।

[shuvo007]

নববর্ষের শুভেচ্ছা । শুভ নববর্ষ ১৪১৯